মহাভারতের অর্জুন যে ১০ নামে পরিচিত সেই নামগুলি হল- ধনঞ্জয়, বিজয়, শ্বেতবাহন, ফাল্গনী, কিরীটি, বীভৎসু, সব্যসাচী, অর্জুন, জিষ্ণু ও কৃষ্ণ। এছাড়াও তাঁকে পার্থ বলে ডাকা হয়। তিনি পৃথার সন্তান হিসেবে পার্থ নামেও পরিচিত। অর্জুনের ধনুকরে নাম ছিল গান্ডীব।সেই হেতু তিনি গাণ্ডীবধারী হিসেবেও পরিচিত।অর্জুন দ্রৌপদীর স্বয়ংবরে অংশগ্রহণ করে লক্ষ্যভেদে সফল হয়েছিলেন। পাঞ্চাল রাজ্যে অর্জুনের গোল-ভঙ্গের দক্ষতা মৎস্যবাদে পরিণত হয়েছিল। তারপর পঞ্চপাণ্ডব দ্রৌপদীকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন অর্জুন-দ্রৌপদীর পুত্রের নাম ছিল শ্রুতকর্মা। আর শ্রীকৃষ্ণের ভগ্নী সুভদ্রাকেও তিনি স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন। তাঁদের পুত্র ছিলেন বীর অভিমন্যু। এছাড়াও অর্জুন চিত্রাঙ্গদা ও উলুপিকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন। চিত্রাঙ্গদার পুত্র বব্রুবাহনের সঙ্গে তাঁর যুদ্ধও সংঘটিত হয়েছিল।
অর্জুনের দশটি নাম ও নামের কারন :-
- ধনঞ্জয় :- অর্জুন সমস্ত দেশ জয় করে ধনের অধিপতি হয়েছিলেন, তাই তাঁর নাম 'ধনঞ্জয় '।
- বিজয়:- অর্জুন যখন যুদ্ধে যান ,তখন যুদ্ধোন্মত্ত শত্রুদের পরাজিত না করে ফেরেন না ,তাই তাঁর নাম 'বিজয়'।
- শ্বেতবাহন:- যুদ্ধে যাওয়ার সময় অর্জুনের রথে সুন্দর সজ্জাবিশিষ্ট শ্বেত অশ্ব লাগানো হয় তাই তিনি 'শ্বেতবাহন'।
- ফাল্গুনী:- অর্জুন উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্রে হিমালয়ের ওপরে জন্ম নিয়েছিলেন ,তাই তাঁকে 'ফাল্গুনী' বলে থাকে।
- কিরীটি:- দানবদের সঙ্গে যুদ্ধকালে ইন্দ্রদেব অর্জুনের মাথায় সূর্যের ন্যায় তেজস্বী কিরীট পরিয়েছিলেন তাই তিনি 'কিরীটি' নামেও খ্যাত ।
- বীভৎসু:- যুদ্ধের সময় অর্জুন কোনো বীভৎস(ভয়ানক) কর্ম করেন না ,তাই দেবতা ও মানুষের মধ্যে ' বীভৎসু ' নামে পরিচিত ।
- সব্যসাচী:- গাণ্ডীব চালনায় অর্জুনের দুই হাত সমান ভাবে কুশল তাই তিনি 'সব্যসাচী ' নামে প্রসিদ্ধ ।
- অর্জুন:-আসমুদ্র পৃথিবীতে অর্জুনের ন্যায় শুদ্ধবর্ন দুর্লভ, তাছাড়া তিনি শুদ্ধ কর্ম করেন তাই লোকে তাঁকে 'অর্জুন' বলে।
- জিষ্ণু:- অর্জুন দুর্লভ, দুর্জয়, দমনকারী এবং ইন্দ্রের পুত্র, তাই দেবতা ও মানুষের মধ্যে তিনি 'জিষ্ণু' নামে খ্যাত ।
- কৃষ্ণ:- অর্জুন উজ্জ্বল কৃষ্ণবর্ণের এবং প্রিয় বালক হওয়ায় চিত্ত আকর্ষণকারী তাই তাঁর পিতা তাঁর দশম নাম ' কৃষ্ণ ' রেখেছিলেন ।
মহাভারতের অর্জুন যে ১০ নামে পরিচিত সেই নামগুলি হল- ধনঞ্জয়, বিজয়, শ্বেতবাহন, ফাল্গনী, কিরীটি, বীভৎসু, সব্যসাচী, অর্জুন, জিষ্ণু ও কৃষ্ণ। এছাড়াও তাঁকে পার্থ বলে ডাকা হয়। তিনি পৃথার সন্তান হিসেবে পার্থ নামেও পরিচিত। অর্জুনের ধনুকরে নাম ছিল গান্ডীব।সেই হেতু তিনি গাণ্ডীবধারী হিসেবেও পরিচিত।অর্জুন দ্রৌপদীর স্বয়ংবরে অংশগ্রহণ করে লক্ষ্যভেদে সফল হয়েছিলেন। পাঞ্চাল রাজ্যে অর্জুনের গোল-ভঙ্গের দক্ষতা মৎস্যবাদে পরিণত হয়েছিল। তারপর পঞ্চপাণ্ডব দ্রৌপদীকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন অর্জুন-দ্রৌপদীর পুত্রের নাম ছিল শ্রুতকর্মা। আর শ্রীকৃষ্ণের ভগ্নী সুভদ্রাকেও তিনি স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন। তাঁদের পুত্র ছিলেন বীর অভিমন্যু। এছাড়াও অর্জুন চিত্রাঙ্গদা ও উলুপিকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন। চিত্রাঙ্গদার পুত্র বব্রুবাহনের সঙ্গে তাঁর যুদ্ধও সংঘটিত হয়েছিল।
অর্জুনের দশটি নাম ও নামের কারন :-
- ধনঞ্জয় :- অর্জুন সমস্ত দেশ জয় করে ধনের অধিপতি হয়েছিলেন, তাই তাঁর নাম 'ধনঞ্জয় '।
- বিজয়:- অর্জুন যখন যুদ্ধে যান ,তখন যুদ্ধোন্মত্ত শত্রুদের পরাজিত না করে ফেরেন না ,তাই তাঁর নাম 'বিজয়'।
- শ্বেতবাহন:- যুদ্ধে যাওয়ার সময় অর্জুনের রথে সুন্দর সজ্জাবিশিষ্ট শ্বেত অশ্ব লাগানো হয় তাই তিনি 'শ্বেতবাহন'।
- ফাল্গুনী:- অর্জুন উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্রে হিমালয়ের ওপরে জন্ম নিয়েছিলেন ,তাই তাঁকে 'ফাল্গুনী' বলে থাকে।
- কিরীটি:- দানবদের সঙ্গে যুদ্ধকালে ইন্দ্রদেব অর্জুনের মাথায় সূর্যের ন্যায় তেজস্বী কিরীট পরিয়েছিলেন তাই তিনি 'কিরীটি' নামেও খ্যাত ।
- বীভৎসু:- যুদ্ধের সময় অর্জুন কোনো বীভৎস(ভয়ানক) কর্ম করেন না ,তাই দেবতা ও মানুষের মধ্যে ' বীভৎসু ' নামে পরিচিত ।
- সব্যসাচী:- গাণ্ডীব চালনায় অর্জুনের দুই হাত সমান ভাবে কুশল তাই তিনি 'সব্যসাচী ' নামে প্রসিদ্ধ ।
- অর্জুন:-আসমুদ্র পৃথিবীতে অর্জুনের ন্যায় শুদ্ধবর্ন দুর্লভ, তাছাড়া তিনি শুদ্ধ কর্ম করেন তাই লোকে তাঁকে 'অর্জুন' বলে।
- জিষ্ণু:- অর্জুন দুর্লভ, দুর্জয়, দমনকারী এবং ইন্দ্রের পুত্র, তাই দেবতা ও মানুষের মধ্যে তিনি 'জিষ্ণু' নামে খ্যাত ।
- কৃষ্ণ:- অর্জুন উজ্জ্বল কৃষ্ণবর্ণের এবং প্রিয় বালক হওয়ায় চিত্ত আকর্ষণকারী তাই তাঁর পিতা তাঁর দশম নাম ' কৃষ্ণ ' রেখেছিলেন ।
মহাভারতের অর্জুন যে ১০ নামে পরিচিত সেই নামগুলি হল- ধনঞ্জয়, বিজয়, শ্বেতবাহন, ফাল্গনী, কিরীটি, বীভৎসু, সব্যসাচী, অর্জুন, জিষ্ণু ও কৃষ্ণ। এছাড়াও তাঁকে পার্থ বলে ডাকা হয়। তিনি পৃথার সন্তান হিসেবে পার্থ নামেও পরিচিত। অর্জুনের ধনুকরে নাম ছিল গান্ডীব।
সেই হেতু তিনি গাণ্ডীবধারী হিসেবেও পরিচিত।অর্জুন দ্রৌপদীর স্বয়ংবরে অংশগ্রহণ করে লক্ষ্যভেদে সফল হয়েছিলেন। পাঞ্চাল রাজ্যে অর্জুনের গোল-ভঙ্গের দক্ষতা মৎস্যবাদে পরিণত হয়েছিল। তারপর পঞ্চপাণ্ডব দ্রৌপদীকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন অর্জুন-দ্রৌপদীর পুত্রের নাম ছিল শ্রুতকর্মা। আর শ্রীকৃষ্ণের ভগ্নী সুভদ্রাকেও তিনি স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন। তাঁদের পুত্র ছিলেন বীর অভিমন্যু। এছাড়াও অর্জুন চিত্রাঙ্গদা ও উলুপিকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন। চিত্রাঙ্গদার পুত্র বব্রুবাহনের সঙ্গে তাঁর যুদ্ধও সংঘটিত হয়েছিল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন